সময়টা এখন লিওনেল মেসিদেরই। কোপা আমেরিকা জয়ের পর বিশ্বকাপ জয়ের উৎসব। তার সুবাদে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে আরোহণ। টানা ম্যাচ জয়ের সাফল্যে সে অবস্থান ধরে রেখেছে আলবিসেলেস্তেরা। বিপরীতে র্যাঙ্কিংয়ে ব্রাজিলের পতনও অব্যাহতো আছে।
২০২২ সালে বিশ্বকাপ জয়ের সুবাদে ২০২৩ সালের এপ্রিলে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে আসে মেসিরা। সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে শীর্ষস্থান ভালোভাবেই ধরে রেখেছে তিনবারের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নরা। তাদের র্যাঙ্কিং পয়েন্ট (১৮৫৫.২)। আর্জেন্টিনাকে অনুরসণ করে চলেছে বিশ্বকাপের রানার্স আপ ফ্রান্স (১৮৪৫.৪৪)।
দীর্ঘ ছয় বছর পর গত বছরের এপ্রিলে প্রথমবারের মতো আর্জেন্টিনা ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে আসে। চির প্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনা যখন শীর্ষস্থান পাকাপোক্ত করে চলেছেন সে সময় শুধু নিচের দিকে নামছে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। পাঁচ নম্বরে নেমে এসেছে তারা। বিশ্বকাপে ভালো করতে না পারা দলটি ২০২৬ সালের বিশ্বকাপের বাছাই পর্বেও ব্যর্থতার সীমানায় ঘুরপাক খাচ্ছে।
বাছাই পর্বে ব্রাজিলের অবস্থা বেশ নাজুক। টানা চার ম্যাচে পয়েন্ট হারিয়ে ছয় নম্বরে নেমে এসেছে দলটি। এর মধ্যে শেষ তিন ম্যাচে হেরেছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে নিজেদের মাটিতে না হারার যে কীর্তি ছিল তাও হারিয়েছে। চির প্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার কাছে নিজেদের মাঠে হেরেছে। ফলে র্যাঙ্কিংয়ে তাদের অবনমন অব্যাহতো আছে। দলটার বর্তমান র্যাঙ্কিং পয়েন্ট ১৭৮৪.০৯।
শীর্ষ দশে থাকা দলগুলোর মাঝে অবনমন হয়েছে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দেশ পর্তুগালের। ছয় থেকে সাতে নেমে গেছে তারা।
অবস্থার উন্নতি ঘটিয়ে র্যাঙ্কিংয়ে নিজেদের অবস্থান উন্নত করছে ইংল্যান্ড ও বেলজিয়াম। উভয় দল একধাপ করে উপরে উঠেছে। ইংল্যান্ড (১৮০০.০৫) তিনে ও বেলজিয়ামে (১৭৯৮.৪৬) চারে উঠে এসেছে। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে এটাই ইংল্যান্ডের সেরা অবস্থান।
সাফ দলগুলোর মধ্যে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত। তারা রয়েছে ১০২তম স্থানে। বাংলাদেশের অবস্থান ১৮৩তম স্থানে।
স্কোর কার্ড
বিশ্বকাপ ২০২৩


















