২৩ মিনিটে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রক্ষণের ভুলকে কাজে লাগিয়ে আলি ফাসির গোল করে মালদ্বীপকে এগিয়ে দেন।
৩৯ মিনিটে রাকিবের মাইনাস থেকে ফাহিমের জোরালো শট মালদ্বীপের গোলরক্ষক ঠেকিয়ে দেন। ফিরতি বল পান ফাঁকায় দাঁড়ানো মোরসালিন। কিন্তু তার নেয়া শট মালদ্বীপের গোলরক্ষক হুসাইন শরিফের মাথার ওপর দিয়ে চলে যায়।
৪৩ মিনিটে ফাহিমের পাস থেকে মোরসালিনের ব্যাকপাস পেয়ে একজনকে কাটিয়ে মজিবর রহমান জনি কোনাকুনি শটে গোল করলে সমতায় ফেরে বাংলাদেশ। ১-১ গোলের সমতা নিয়ে মাঠ ছাড়ে সোহেল রানার দল।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলো ক্যাবরেরার শিষ্যরা। কিন্তু রাকিবের নেয়া শট গোলবারের ওপর দিয়ে পাঠিয়ে দেন মালদ্বীপের গোলরক্ষক।
৮৫তম মিনিটে পিয়াস আহমেদ নোভা যে মিস করলেন তার জন্য হয়তো সারাজীবনই তাকে আক্ষেপ করতে হবে। ইমনের শট মালদ্বীপের ফিরিয়ে দিলে নোভা গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল বাইরে মারেন।
কিছৃু সময় পর আবারও সুযোগ নোভা। কিন্তু তার নেয়া শট বারের বাইরে দিয়ে চলে যায়। অবশ্য পুরো ম্যাচে লড়াকু মনোভাবের পরিচয় দিয়েছেন নোভা।
ইনজুরি সময়ে বদলি খেলোয়াড় পাপন সিংয়ের গোলে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ক্যাবরেরার শিষ্যরা। শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ দল।
প্রথম ম্যাচে মালদ্বীপ ১-০ গোলে বাংলাদেশকে হারিয়েছিলো।