২৩ জুন বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয় অলিম্পিক ডে। এই দিনটি স্মরণে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন (বিওএ) আয়োজন করে বিশেষ ডে রান ও সম্মাননা অনুষ্ঠান। এবারের আয়োজন ছিল অন্য রকম; প্রথমবারের মতো অলিম্পিকে অংশ নেওয়া ক্রীড়াবিদদের সম্মান জানানো হয়েছে আনুষ্ঠানিকভাবে।
রবিবার সকালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে শুরু হওয়া র্যালি সচিবালয় ঘুরে শেষ হয় জাতীয় স্টেডিয়ামে। এরপরই বিওএ সভাপতি ও সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান অলিম্পিয়ানদের হাতে তুলে দেন সম্মাননা সনদ।
সম্মাননাপ্রাপ্তদের তালিকায় ছিলেন শুটার সাইফুল আলম রিংকি, আসিফ হোসেন খান, আব্দুল্লাহ হেল বাকী, সাঁতারু মাহফিজুর রহমান, অ্যাথলেট শিরিন আক্তার, সোনিয়া আক্তার টুম্পা ও নাজমুন নাহার বিউটি। এই ক্রীড়াবিদরা বিভিন্ন সময় অলিম্পিকে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। বেশিরভাগই শুটিং, সাঁতার ও অ্যাথলেটিকসে অংশ নিয়েছেন।
সাইফুল আলম রিংকি বিওএ’র এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, “অলিম্পিক হচ্ছে সবচেয়ে বড় ক্রীড়াযজ্ঞ। অলিম্পিয়ানদের যথাযথ সম্মান দেওয়া হলে নতুন প্রজন্ম অনুপ্রাণিত হবে।”
১৯৮৬ সালে অলিম্পিকে বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়। তখন থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন ক্রীড়াবিদ অলিম্পিকে অংশ নিয়েছেন। তবে তাদের অনেকে আজ নিভৃতে জীবন কাটাচ্ছেন, কেউ কেউ আবার দেশের বাইরেই স্থায়ী হয়েছেন।
এবারের অলিম্পিক ডে রানের প্রতিপাদ্য ছিল: “আসুন আমরা স্বাস্থ্য ও সম্প্রদায়ের জন্য একসাথে এগিয়ে চলি।” খেলোয়াড়, কোচ, কর্মকর্তা, আম্পায়ারসহ ক্রীড়াঙ্গনের নানা স্তরের মানুষ অংশ নিয়েছিলেন এই আয়োজনে, যা প্রমাণ করে বাংলাদেশেও অলিম্পিক চেতনা দিন দিন আরও গভীর হচ্ছে।
স্কোর কার্ড
বিশ্বকাপ ২০২৩




















