শারজায় চলমান ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে খেলার এক সম্ভাবনা তৈরির সুযোগ ছিল স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাতের সামনে। বৃহষ্পতিবার পাকিস্তানের বিপক্ষে লিগ ম্যাচে শুরুতে সেই সম্ভাবনা কিছুটা হলেও তৈরি করেছিল তারা। আগে ব্যাট করা পাকিস্তানের একের পর এক উইকেট দ্রুত তুলে নিয়েছিল। ৮০ রানে তুলে নিয়েছিল ৫ উইকেট। কিন্তু সেই অবস্থাটা তারা ধরে রাখতে পারেনি। বরং ফখর জামানের চমৎকার ব্যাটিংয়ের পর আবরার আহমেদের চমৎকার বোলিং পাকিস্তানকে ৩১ রানের জয় এনে দিয়েছে।এ জয়ের ফলে একদিকে পাকিস্তান যেমন ফাইনালে খেলা নিশ্চিত করেছে তেমনি নিশ্চিত হয়েছে শ্রীলঙ্কার।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ম্যাচে শুরুতে পাকিস্তান ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়লেও ফখর জামান ও মোহাম্মদ নাওয়াজ দারুণভাবে তা সামলে নেন। ষষ্ঠ উইকেটে তারা ৯১ রানের জুটি গড়েন। এতে ফখর জামান ৪৪ বলে ৭৭ রান জমা করেন। আর নাওয়াজের সংগ্রহ ছিল ২৭ বলে ৩৭ রান।
ফখর তার ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন দশটি বাউন্ডারির পাশাপাশি দুই ওভার বাউন্ডারিতে। নাওয়াজের ইনিংসেও দুটো ওভার বাউন্ডারি ছিল। বাউন্ডারি ছিল তিনটি।
জবাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ওপেনার আলিশান শারাফু দারুণ ব্যাটিং করেছেন।৫১ বলে ৬৮ রান করে পাকিস্তানের বোলারদের জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছিলেন। কিন্তু সতীর্থদের কাছ থেকে যোগ্য সহায়তা না পাওয়ায় লড়াইটা জমিয়ে তুলতে পারেননি। বিশেষ করে আবরার আহমেদের বোলিংটাই তারা মোকাবেলা করতে পারেননি। একদিকে আবরারের বলে তারা উইকেট হারিয়েছে। অন্যদিকে রানও নিতে পারেনি। ৪ ওভারে মাত্র ৯ রানে ৪ উইকেট নেন এই স্পিনার। তার এই বোলিং দলকে জয় এনে দেয় তেমনি ম্যাচ সেরার পুরস্কারও। এটা তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিংও।
চশারজায় চলমান ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে খেলার এক সম্ভাবনা তৈরির সুযোগ ছিল স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাতের সামনে। বৃহষ্পতিবার পাকিস্তানের বিপক্ষে লিগ ম্যাচে শুরুতে সেই সম্ভাবনা কিছুটা হলেও তৈরি করেছিল তারা। আগে ব্যাট করা পাকিস্তানের একের পর এক উইকেট তারা দ্রুত তুলে নিয়েছিল। ৮০ রানে তুলে নিয়েছিল ৫ উইকেট। কিন্তু সেই অবস্থাটা তারা ধরে রাখতে পারেনি। বরং ফখর জামানের চমৎকার ব্যাটিংয়ের পর আবরার আহমেদের চমৎকার বোলিং পাকিস্তানকে ৩১ রানের জয় এনে দিয়েছে।এ জয়ের ফলে একদিকে পাকিস্তান যেমন ফাইনালে খেলা নিশ্চিত করেছে তেমনি নিশ্চিত হয়েছে শ্রীলঙ্কার।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ম্যাচে শুরুতে পাকিস্তান ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়লেও ফখর জামান ও মোহাম্মদ নাওয়াজ দারুণভাবে তা সামলে নেন। ষষ্ঠ উইকেটে তারা ৯১ রানের জুটি গড়েন। এতে ফখর জামান ৪৪ বলে ৭৭ রান জমা করেন। আর নাওয়াজের সংগ্রহ ছিল ২৭ বলে ৩৭ রান।
ফখর তার ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন দশটি বাউন্ডারির পাশাপাশি দুই ওভার বাউন্ডারিতে। নাওয়াজের ইনিংসেও দুটো ওভার বাউন্ডারি ছিল। বাউন্ডারি ছিল তিনটি।
জবাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ওপেনার আলিশান শারাফু দারুণ ব্যাটিং করেছেন।৫১ বলে ৬৮ রান করে পাকিস্তানের বোলারদের জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছিলেন। কিন্তু সতীর্থদের কাছ থেকে যোগ্য সহায়তা না পাওয়ায় লড়াইটা জমিয়ে তুলতে পারেননি। বিশেষ করে আবরার আহমেদের বোলিংটাই তারা মোকাবেলা করতে পারেননি। একদিকে আবরারের বলে তারা উইকেট হারিয়েছে। অন্যদিকে রানও নিতে পারেনি। ৪ ওভারে মাত্র ৯ রানে ৪ উইকেট নেন এই স্পিনার। তার এই বোলিং দলকে জয় এনে দেয় তেমনি ম্যাচ সেরার পুরস্কারও। এটা তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিংও।
স্কোর কার্ড
বিশ্বকাপ ২০২৩



















