লিটন দাস ব্যক্তিগত ৭৬ রানে ক্রিস ওকসের বলে উইকেটের পেছনে জস বাটলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরার সময় মুশফিকুর রহিম অপরাজিত ছিলেন ব্যক্তিগত ৩২ রানে। চরম বিপর্যয়ের মুখে নির্ভরতার প্রতীক হয়ে মুশফিক ব্যাট করবেন। এমনটাই সাধারণ চাওয়া দলের। সে অনুযায়ী ব্যাটিংও করছিলেন ‘মিস্টার ডিপেনডেবল’। শেষ পর্যন্ত ইনিংটাকে বেশিদূর টানতে পারলেন না এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। আউট হলেন ব্যক্তিগত ৫১ রানে।
দলীয় ১২১ রানে লিটন দাস আউট হওয়ার পর ষষ্ঠ উইকেটে মুশফিকুর রহিমের সাথে জুটি গড়েন তাওহিদ হৃদয়। তাদের ৪৩ রানের জুটিতে বিপর্যয় এড়ানোর ইঙ্গিত ছিলো। কিন্তু মুশফিক ব্যক্তিগত ইনিংসটাকে বেশিদূর টানতে পারেননি। ক্যারিয়ারের ৪৭তম হাফসেঞ্চুরি করে রিস টপলির চতুর্থ শিকারে পরিণত হন। মুশফিকের এই হাফসেঞ্চুরি এসেছে ৬১ বলে।
স্কোর কার্ড
বিশ্বকাপ ২০২৩



















