২১ ও ২২ মে আহমেদাবাদে নক-আউট পর্বের দুই ম্যাচ অর্থাৎ কোয়ালিফাইয়ার ও প্রথম এলিমিনেটর ম্যাচ। ২৪ ও ২৬ মে চেন্নাইয়ে হবে দ্বিতীয় কোয়ালিফাইয়ার ও ফাইনাল ম্যাচ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল, আইসিসি আয়োজিত যে কোন টুর্নামেন্টের শিরোপা ভারতের চাই-ই চাই। এই জন্য সব ফর্মেটে ক্রিকেটারদের প্রস্তুত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টাই করে থাকে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড, বিসিসিআই (বোর্ড অফ কনট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া)।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্যও ভারতীয়দের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ, আইপিএলের উনিশতম আসরকে তারা বেছে নিয়েছে প্রস্তুতির সর্বেশেষ ধাপ হিসেবে।
১ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শুরু হবে ‘টি-টোয়েন্টি মেন্স বিশ্বকাপে’র নবম আসর। পুরো ফর্ম নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটাররা যেন বৈশ্বিক এই টুর্নামেন্টে মাঠে নামতে পারেন সে জন্যই এবারের আইপিএলের সূচী সাজিয়েছে বিসিসিআই।
১০ সপ্তাহের এবারের ফাইনাল শেষ হবে ২৬ মে চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত ফাইনালের মধ্য দিয়ে। এছাড়াও হবে দ্বিতীয় কোয়ালিফাইয়ার। এর আগে প্রথম কেয়ালিফাইয়ার হবে আহমেদাবাদে।
এবারের আইপিএল আরও একটা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বিশ্বকাপে অংশ নিতে যাওয়া ২০ দলের ক্রিকেটাররাই আইপিএলে বিভিন্ন ফ্রাঞ্চাইজির হয়ে অংশ নিচ্ছেন। ফলে ভারতীয় ক্রিকেটারদের পাশাপাশি অন্য দেশের ক্রিকেটাররাও বিষয়টিকে প্রস্তুতির বড় মঞ্চ হিসেবে দেখছেন। তবে ভারতের জাতীয় নির্বাচনের কারণে খেলোয়াড়দের ভ্রমণও বাড়বে। যোগ হবে ভ্রমণক্লান্তি। বিশেষ করে বেশ কয়েকটি ফ্রাঞ্চাইজিকে তাদের অনেক ম্যাচই নিরপেক্ষ ভেন্যুতে গিয়ে খেলতে হবে।
