স্কোর কার্ড
বিশ্বকাপ ২০২৩
বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে রানের পাহাড় গড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে তারা ৩৯৯ রান করেছে। প্রোটিয়াদের এই রান পাহাড়ে চড়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন হেনরিখ ক্লাসেন, রেজা হেনড্রিকস ও রাশি ফন ডার ডুসেনের চমৎকার ব্যাটিং। ক্লাসেন সেঞ্চুরি করেছেন।
ওয়াংখেড়ে দিবা রাত্রির ম্যাচে টস জয়ের পর ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকাকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায়। প্রোটিয়াদের ইনিংস শেষে ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার হয়তো তার সিদ্ধান্তের জন্য আফসোস করতে পারেন।
রিস টপলি যখন ইনিংসের দ্বিতীয় বলে ইনফর্ম ব্যাটার কুইন্টন ডি কককে আউট করেন তখন হয়তো বাটলার তার সিদ্ধান্ত সঠিক মনে করেছিলেন। কিন্তু সময় যত গড়িয়েছে ততই তার আত্মবিশ্বাস ফ্যাকাশে হতে থাকে। রেজা হেনড্রিকস ও রসি ফন ডার ডুসেন যে তখন রান ঘোড়ায় চড়ে বসেছেন।
২০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই তারা স্কোরবোর্ডে ১২৫ রান জড়ো করেন। ১২১ রানের পার্টনারশিপ তাদের। ৬১ বলে ৬০ রান করেন ডুসেন। আটটি বাউন্ডারি ছিল তার ইনিংসে। হেনড্রিকস করেন ৭৫ বলে ৮৫ রান। ৯ বাউন্ডারির পাশাপাশি তিন ওভার বাউন্ডারি ছিল তার ইনিংসে।
তবে প্রোটিয়াদের রানের ঘোড়াটা ছুটেছে ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে। ১৫১ রান এসেছে এই সময়। এ রান করতে তারা খেলেছেন ১২.৩ ওভার। মাত্র ৬৭ বলে ১০৯ রানে টর্নেডো ইনিংস খেলেছেন হেনড্রিকস ক্লাসেন। এক ডজন বাউন্ডারির পাশাপাশি চারটি ওভার বাউন্ডারি ছিল তার ইনিংসে। এ সময় তার সঙ্গী ছিলেন মার্কো ইয়ানসেন। তিনি ৪২ বলে ৭৫ রান করেছেন। তিনটি বাউন্ডারি ছিল তার ইনিংসে। আর ওভার বাউন্ডারির সংখ্যা ছিল ৯টি।
প্রোটিয়াদের ইনিংসে ৩৮টি বাউন্ডারির মার ছিল। আর ওভার বাউন্ডারি ছিল ১৩টি।
রিস টপলে ছিলেন সফল বোলার। ৩ উইকেট শিকার তার। তবে খরচ হযেছে ৮৮ রান। এছাড়া গাস অ্যাটকিনসন ও আদিল রশিদ দুটো করে উইকেট পান।
