সমান আট পয়েন্ট করে সংগ্রহ ছিলো তিন দলের। রংপুর রাইডার্স, খুলনা টাইগার্স ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের পয়েন্ট সমান হলেও এক ম্যাচ কম খেলেছিলো খুলনা। মিরপুর শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজেদের ৭ম ম্যাচে ঢাকাকে ৬০ রানে হারায় রংপুর।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে চার উইকেটে ১৭৫ রানের সংগ্রহ পায় রংপুর। জবাবে ১৮ ওভারে ১১৫ রানে গুটিয়ে যায় ঢাকা।
রনি তালুকদার ও বাবর আজমের উদ্বোধনী জুটিতে ৬৭ রানের সংগ্রহ পায় রংপুর রাইডার্স। তবে বাবরের চেয়ে মারকুটে ব্যাটিং করেছেন রনি। দলীয় ৬৭ রানে বিদায় নেয়ার সময় তার রান ছিলো ৩৯ (২৪ বল)। দলীয় ১১৯ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় নুরুল হাসান সোহানের দল। ৪৩ বলে ৪৭ রান করে আউট হন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক বাবর।
চোখের সমস্যায় আক্রান্ত এদিন টপ অর্ডারে ব্যাটিং করেছেন। ওয়ান ডাউনে খেলতে নামা বাংলাদেশ অধিনায়ক ২০ বলে ৩৪ রান করে আউট হন। রংপুরের হয়ে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারই এদিন রান পেয়েছেন। অবশ্য আফগান রিক্রুট আজমত উল্লাহ ওমরজাই ব্যক্তিগত তিন রানে সাব্বির হোসেনের বলে কট অ্যান্ড বোল্ড হয়ে ফিরে যান।
পরে আর কোন উইকেট না হারিয়ে দলীয় সংগ্রহকে ১৭৫ এ নিয়ে যান অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান ও আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবী। সোহান ১৬ রান করেন ১০ বল খেলে। বিপরীতে মোহাম্মদ নবীর ২৯ রান এসেছে ১৬ বল থেকে। তার ব্যাটে এসেছে তিনটি ছক্কার মার।
জবাবে, খেলতে নামা ঢাকার ওপেনার মোহাম্মদ নাইম একপ্রান্ত আগলে রাখলেও অন্য প্রান্তের ব্যাটাররা আসা যাওয়ায় ব্যস্ত ছিলেন। ১১ ওভার দুই বলে ঢাকার চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে নাইম আউট হওয়ার সময় তার নামের পাশে ছিলো ৪৪ রান। আর দলীয় সংগ্রহ ছিলো ৫৭।
ঢাকার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ রান এসেছে উইকেটরক্ষক ব্যাটার ইরফান শুক্কুরের ব্যাটে। দলটার আর কোন ব্যাটারই তেমন সুবিধা করতে পারেননি। ফলে ১৮ ওভারে গুটিয়ে যাওয়ার আগে তাদের দলীয় সংগ্রহ ছিলো মাত্র ১১৫ রান।
স্কোর কার্ড
বিশ্বকাপ ২০২৩

















