বাংলাদেশের মাটিতে কড়া নাড়ছে আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আগামী ৩ অক্টোবর থেকে ঢাকা ও সিলেটে মেগা টুর্নামেন্টটি অনুষ্ঠিত হবে। তবে তার আগে বাংলাদেশের পরিস্থিতি কেমন থাকছে সেটি পর্যবেক্ষণ করছে আইসিসি।
শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে আইসিসির বার্ষিক সভায় শেষে কর্মকর্তারা জানায়,‘আমরা (বাংলাদেশের) পুরো পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। যদিও এখনও টুর্নামেন্ট শুরু হতে বেশ সময় বাকি আছে। সেই পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়।’
বাংলাদেশে চলমান পরিস্থিতিতে সবমিলিয়ে ১৭০-এর বেশি মানুষ মারা গেছে বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে। এর আগে সরকারি চাকরীতে কোটা সংস্কারের দাবিতে চলতি মাসের শুরু থেকে আন্দোলনে নামে শিক্ষার্থীরা। যা ধীরে ধীরে সহিংসতায় রূপ নেয়।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকারী দলের অঙ্গসংগঠনগুলো। আগামী ৩ অক্টোবর শুরু হবে এবারের নারী বিশ্বকাপ। ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২০ অক্টোবর।
‘এ’ গ্রুপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আছে ভারত, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও বাছাইপর্বের একটি দল। ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গে আছে ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাছাইপর্ব উতরে আসা এক দল। আসন্ন বিশ্বকাপে সর্বমোট ২৩টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
আসন্ন বিশ্বকাপে সর্বমোট ২৩টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। প্রস্তুতি ম্যাচের ভেন্যু বিকেএসপি। বিশ্বকাপের মূল ম্যাচগুলো হবে মিরপুর হোম অব ক্রিকেট ও সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের গ্রাউন্ড ২–তে।