বিদেশি ফুটবলার কমানোর দাবিতে সালাউদ্দিনের ‘না’

ঘরোয়া ফুটবলে বিদেশি খেলোয়াড় কোটা কমাতে ফুটবল খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতির দাবি নাকচ করে দিয়েছেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। তিনি বরং জানিয়ে দিয়েছেন, এখন যেভাবে চলছে সেভাবেই চলবে। উল্টো ইঙ্গিত দিয়েছেন, বিদেশি খেলোয়াড় নিবন্ধন একটি বাড়তে পারে।

ঘরোয়া ফুটবলে এখন ক্লাবগুলো বিদেশি ফুটবলার নিবন্ধন করতে পারে সর্বোচ্চ পাঁচজন। এক ম্যাচে খেলতে পারেন চারজন। তবে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ বা এএফসি কাপে বিদেশি নিবন্ধন উন্মুক্ত, খেলতে পারেন সর্বোচ্চ ছয়জন। এএফসি কাপের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস ঘরোয়া ফুটবলে ছয়জন বিদেশি নিবন্ধনের দাবি জানিয়ে বাফুফেকে চিঠি দিয়েছিল। এই চিঠির পর জেগে উঠেছে প্রায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া ফুটবল খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতি। তারা মনে করে ছয়জন বিদেশি ফুটবলার খেললে দেশিরা আরও বেশি বঞ্চিত হবেন।

বিদায়ী লিগে তাঁর মতো অনেক মিডফিল্ডারই খেলেছেন। কিন্তু ইকবাল খবরে আসছেন একলাফে নিজের পারিশ্রমিক ২৪ লাখ টাকা বাড়িয়ে! চট্টগ্রাম আবাহনীতে বিদায়ী মৌসুমে পারিশ্রমিক পেয়েছেন ছয় লাখ টাকা। সেখান থেকে এবার শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রে যোগ দিয়েছেন ৩০ লাখ টাকার চুক্তিতে।

বাংলাদেশের ফুটবলাররা সাধারণত চুক্তির অঙ্কটা বলেন না। ক্লাবও বিষয়টি গোপন রাখে। ইকবালের চুক্তির ব্যাপারে যোগাযোগ করলে শেখ রাসেলের কোনো কর্মকর্তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে নিজের পারিশ্রমিকের ঊর্ধ্বলম্ফ নিয়ে ইকবাল হোসেন আজ প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘নতুন মৌসুমের জন্য শেখ রাসেলের সঙ্গে ৩০ লাখ টাকায় চুক্তি করেছি। টোকেন মানিও নিয়েছি।’

Exit mobile version