‘তারুণ্যের উৎসব’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আগামী ২৯ জুলাই থেকে শুরু হতে যাচ্ছে জাতীয় কাবাডি (পুরুষ ও নারী) চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের আয়োজনে আয়োজিত এই টুর্নামেন্টে দেশের ৬৪টি জেলা অংশ নিচ্ছে।
শনিবার বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে টুর্নামেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়।
চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজনকে বিস্তৃত ও সমন্বিত করতে পুরো দেশকে আটটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি জোনে আটটি করে জেলা রয়েছে।
জোনগুলোর নামকরণ করা হয়েছে দেশের গুরুত্বপূর্ণ নদ-নদীর নামে—পদ্মা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, কর্ণফুলী, রুপসা, ধানসিঁড়ি, সুরমা ও মধুমতি।
প্রতিটি জোনের জন্য নির্ধারিত ভেন্যুও নির্ধারণ করা হয়েছে। পদ্মা জোনের খেলা হবে বগুড়ায়, তিস্তা জোনের রংপুরে, ব্রহ্মপুত্র জোনের টাঙ্গাইলে, কর্ণফুলীর কুমিল্লায়, রুপসার যশোরে, ধানসিঁড়ির বরিশালে, সুরমার সিলেটে এবং মধুমতি জোনের খেলা হবে গোপালগঞ্জের বাংলাদেশ ন্যাশনাল কাবাডি একাডেমিতে।
‘জোনাল পর্যায়ের খেলা শেষে প্রতিটি জোনের বিজয়ী দল নিয়ে হবে আন্তঃজেলা চ্যাম্পিয়নশিপ। সেখান থেকে সেমিফাইনালের চারটি দল সার্ভিসেস দলের সঙ্গে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেবে,’ — সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
জাতীয় কাবাডি চ্যাম্পিয়নশিপের এই আয়োজন নতুন প্রতিভা খোঁজার পাশাপাশি কাবাডিকে সারাদেশে আরও জনপ্রিয় করে তুলবে বলে আশা করছে ফেডারেশন।
