২০২৬ সালের মার্চে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় এএফসি নারী এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্ব নিশ্চিত হওয়ার পর তুর্কমেনিস্তানকেও হেসেখেলে হারিয়েছে বাংলাদেশ। শামসুন্নাহার জুনিয়র ও ঋতুপর্ণা চাকমার জোড়া গোলের সুবাদে প্রথমার্ধেই ৭-০ গোলের লিড নেয় বাংলাদেশ। অবশ্য দ্বিতীয়ার্ধে আর গোল পায়নি বাংলাদেশ। ফলে ৭-০ গোলের জয় নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে পিটার বাটলারের শিষ্যরা। বাংলাদেশ সময় ৭ জুলাই ভোর রাত আড়াইটায় দেশে ফিরবে আফঈদা-ঋতুপর্ণারা।
ম্যাচের ২০ মিনিটের মধ্যেই তুর্কমেনিস্তানের জালে ছয়বার বল পাঠিয়ে ম্যাচটাকে একতরফা বানিয়ে দেয় বাংলাদেশ দল। ৪০তম মিনিটে ঋতুপর্ণা ব্যবধান ৭-০ তে নিয়ে যাওয়ার পর আর গোল পায়নি বাংলাদেশ।
তৃতীয় মিনিটে তুর্কমেনিস্তানকে নিয়ে ছেলেখেলা শুরু করেন ডিফেন্ডার স্বপ্না রাণী। দূরপাল্লার শটে লক্ষ্যভেদ করেন স্বপ্না। এর তিন মিনিট পরই ব্যবধান বাড়ান শামসুন্নাহার জুনিয়র। ১৩ মিনিটে জোড়া গোল তুলে নেন তিনি। মনিকা চাকমা ব্যবধান ৪-০ তে নিয়ে যান ম্যাচের ১৬ মিনিটে।
ঋতুপর্ণা গোল পাবেন না! তাকি আর হয়। ম্যাচের ১৭ মিনিটেই বাম পায়ের ট্রেডমার্ক শটে তুর্কমেনিস্তানের জাল কাপিয়ে দেন ঋতু। তহুরার পা থেকে আসে বাংলাদেশের ষষ্ঠ গোল ম্যাচের ২০ মিনিটে।
এই দফায় বাংলাদেশ যেন একটু দম নেয়। ব্যবধানটা ৬-০ তে নিয়ে যাওয়ার পর ৭ম গোল পেতে বাংলাদেশকে আরও ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়েছে। এবারও সেই ঋতুপর্ণা।