চলমান ক্লাব বিশ্বকাপে ইউরোপীয় ফুটবলের আধিপত্যে বড় ধাক্কা দিয়েছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ক্লাবগুলো। পরপর দু’দিনে পিএসজি ও চেলসির মতো শীর্ষ ইউরোপীয় দলকে হারিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনায় এসেছে দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল।
ফরাসি চ্যাম্পিয়ন পিএসজি, যারা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইন্টার মিলানকে ৫-০ গোলে হারিয়েছিল, তারাই ক্লাব বিশ্বকাপে বোটাফোগোর কাছে ১-০ গোলে হারে। এর পরদিনই ফ্ল্যামেঙ্গো ৩-১ ব্যবধানে হারিয়ে দেয় ইংলিশ ক্লাব চেলসিকে। এমন জয়ের ফলে ব্রাজিলিয়ান ক্লাবগুলোর আত্মবিশ্বাস চূড়ায় পৌঁছেছে।
বর্তমানে চারটি ব্রাজিলিয়ান ক্লাবই তাদের গ্রুপের শীর্ষে রয়েছে—পালমেইরাস, বোটাফোগো, ফ্ল্যামেঙ্গো ও ফ্লুমিনেন্স। দুই আর্জেন্টাইন ক্লাবের মধ্যে রিভারপ্লেট রয়েছে শীর্ষে, আর বোকা জুনিয়র্স রয়েছে তৃতীয় স্থানে।
এমন পারফরম্যান্সে মুগ্ধ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা বলেন, “এই ম্যাচগুলোই প্রকৃত ফুটবল উপহার দেয়। দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাবগুলো তাদের প্যাশন ও লড়াকু মানসিকতা দিয়ে খেলে, যা দেখা সত্যিই উপভোগ্য।”
বায়ার্ন মিউনিখের ফরোয়ার্ড হ্যারি কেইনও বলেন, “এই প্রতিযোগিতা ফুটবলের গভীরতা বাড়িয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাবগুলো ইউরোপীয় দলের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে।”
স্কোর কার্ড
বিশ্বকাপ ২০২৩
















